সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা

কর্মসুচী

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা শিক্ষাঙ্গনসহ সমাজের সর্বত্র ইসলামের সত্যিকার মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ী, বলিষ্ট ও আদর্শ প্রতিষ্ঠান।
ইসলামই একমাত্র যথার্থ প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন জীবন ব্যবস্থা যা আল্লাহর চূড়ান্ত মনোনীত বিধান। ইহকালীন ও পরকালীন সার্বিক মুক্তির নিশ্চয়তায় এর বিকল্প নেই।
আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ-নির্দেশের উপর নিঃশর্ত আনুগত্য এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ভালবাসা প্রকৃত মুমিন হওয়ার পূবশর্ত।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের মতাদর্শই পরিপূর্ণ ইসলামী জীবন ব্যবস্থার নাম। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতের পথই একমাত্র সিরাতুল মুস্তাকীম।[/su_quote
বৈজ্ঞানিক ও আধুনিক জ্ঞানের সঙ্গে ইসলামী মূল্যবোধের সমন্বয়ের মাধ্যমে সমগ্র দেশে একই মানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করে। শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা অপরিহার্য।

কিছুকথা

মহান আল্লাহপাক সর্বশক্তিমান, সদা সর্বত্র বিরাজমান, লা-শরীক। তাঁর মহত্ববিশালত্ব মানুষের ইন্দ্ৰিয় গ্রাহ্যতার অতীত। সমগ্র সৃষ্টি তাঁর অমোঘ নিয়মের অধীন। তিনিই একমাত্র সার্বভৌম শক্তি, একমাত্র শাসক, একমাত্র আদেশদাতা। তিনিই স্বয়ং সম্পূর্ণ, তিনিই গানীউন হামীদ। রাহমাতুলি আলামীন, শাফিউল মুজনেবীন হযরত মুহাম্মদ। মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টিকুল শ্ৰেষ্ঠ, সর্বশেষ রাসুল, সমগ্র মানবজাতির জন্য “উসওয়াতুন হাসানাহ বা শ্রেষ্ঠতম আদর্শের উদাহরণ। তিনি পরম পবিত্র, সকল দোষত্রুটি ও সমালোচনার উর্ধ্বে। তিনি একাধারে শ্রেষ্ঠ নবী, রাষ্ট্রনায়ক, অর্থনীতিবিদ, আইনদাতা, প্রশাসক, সমাজবিদ ও সেনাপতি। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আধ্যাত্মিক ও জাগতিক সকল দিকের বিশ্বস্ত অনুসরণের মাধ্যমেই যথার্থ নায়েবে নবীপূর্ণাঙ্গ মুমিন হওয়া সম্ভব। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার জীবনের সার্বিক অনুসরণ ব্যতিত, তাঁর প্রতি অকৃষ্ঠ ভালবাসা ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য প্রাপ্তির উপায় নেই। সকল নবী ও রাসুল পুত:পবিত্র, খোলাফায়ে রাশেদা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সকল দিকের শ্রেষ্ঠতম অনুসারী। সাহাবায়ে কিরাম এবং আহলে বায়েতগণ উচ্চতর মর্যাদার অধিকারী। মাজহাবের ইমামগণ, ওলী-আউলিয়া মুজতাহিদ, মুহাদ্দিস, মুফাচ্ছির এবং হাক্কানী উলামায়ে কেরামই আল্লাহ-রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর যথার্থ প্রতিনিধি এবং ইসলামের সত্যিকার নিশান বরদার। সুতরাং বিনাশর্তে বিনাদ্বিধায় আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর আধ্যাত্মিক ও জাগতিক সকল দিকের বিশ্বস্থ অনুসরণ, খোলাফায়ে রাশেদা সাহাবায়ে কিরাম। ও আহলে বায়েতদের প্রতি অকুণ্ঠ নিষ্ঠা ইমাম-ওলী-আউলিয়া-মুজতাহিদ মুহাদ্দিস- আলেম প্রমুখের প্রতি প্রগাঢ় শ্রদ্ধাই হলো ইসলামের পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতই ইসলামের পূর্ণাঙ্গ রূপরেখায় বিশ্বাসী, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতই পরিপূর্ণ ইসলাম কায়েমের চিরায়ত জিহাদে আত্মনিয়োজিত। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের পথই প্রকৃত ইসলামের পথ, সিরাতুল মুস্তাকীম। অন্যান্য সকল পথ বা দল-উপদল বাতিল ও বিপদগামী।

এ সম্পর্কে সরকারে দো'আলম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভবিষ্যদ্বানী করেছেন- 'বণী ইস্রাইল সম্প্রদায় বাহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছিল; আমার উম্মত হবে তিয়াত্তর দলে। এদের মধ্যে একটি দল ব্যতিত সবই জাহান্নামী।'

সাহাবাগণ (রা.) আরজ করলেন -ইয়া রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তন্মধ্যে মুক্তি পাবে কারা? তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘যারা আমি এবং আমার সাহাবীদের আদর্শে প্রতিষ্ঠিত থাকবে' (ছিহাহ ছিত্তা) এ হাদীসের ব্যাখ্যার মিরকাত শরহে মিশকাত প্রণেতা সর্বজন স্বীকৃত হাদীসবেত্তা মোল্লা আলী কারী (রহ) উক্ত কিতাবে উল্লেখ করেছেন- এতে সন্দেহের অবকাশ নেই যে, উপরোল্লেখিত হাদিসে বর্ণিত নাজী বা জান্নাতী দল হল ‘আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত' তাফসীরকারক, হাদীস বিশারদ, মাজহাবের ইমাম ও আউলিয়ায়ে কিরামগণ এ জামাআত বা দলেরই অন্তর্ভুক্ত। এ জামাআতেরই (আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা আত) লেখনী ও গ্রন্থাদিতে ইসলামের যাবতীয় বিষয়ের সঠিক তথ্যাদি বিস্তারিত আলোচিত হয়েছে, যা পরবর্তীদের সত্যের সন্ধান দানে নিশ্চিত সহায়ক।

উপনিবেশিক শাসন শোষনের বিরুদ্ধে এক অতুলনীয় রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতার জন্য অস্ত্রধারণ করেছে লক্ষ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা, প্রাণ দিয়েছে অগণিত মানুষ, অযুত পরিবার স্বীকার করেছে অবর্ণনীয় ত্যাগ-তিতিক্ষা। কিন্তু, দুর্ভাগ্যের বিষয় সঠিক নেতত্ব, সংগঠন ও দিকনিদের্শনার অভাবে লাখো রক্তমূল্যে অর্জিত এই স্বাধীনতার সুফল আজও বাংলাদেশের আপামর জনগণের ঘরে ঘরে পৌছায়নি। অনেক পটপরিবর্তন হয়েছে, অনেক ক্ষমতার উথান-পতন ঘটেছে, অনেক তথাকথিত আদর্শের মহড়া হয়েছে, কিন্তু নির্যাতিত মানবতার মুক্তি আজও রয়ে গেছে সুদূর পরাহত। আজ বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের চরম দারিদ্রতা - প্রবঞ্চনা, হতাশা ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতে মূল্যে গড়ে উঠেছে কয়েকশত কোটিপতি পরিবার। যুলুম নীতি, কালোবাজারী, চোরাচালানী, খুন-রাহাজানি, চুরি-ডাকাতি, দুশ্চরিত্রতা-মূল্যবোধহীনতা সকল কালের সকল রেকর্ড অতিক্রম করেছে। অশ্লীলতা, মাদকাসক্তি, বেকারত্ব ও হতাশা জনগণকে বিশেষতঃ দেশের তরুণ সমাজকে কুরে কুরে খাচ্ছে। একদিকে আওড়ানো হচ্ছে ইসলামের বুলি, অন্যদিকে যাবতীয় অনৈসলামিক কর্মকান্ডকে দেওয়া হচ্ছে বেপরোয়া পৃষ্ঠপোষকতা।

এই শাসরুদ্ধকর অবস্থার কবল থেকে ১৬ কোটি আদম সস্তানের মুক্তির উপায় কি?

বাংলাদেশের শতকরা ৮৫ জন মানুষ ধর্মপ্রাণ মুসলমান। এই মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে গত ১০০ বছরে - বহু তন্ত্ৰমন্ত্রের এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে, বহু দফা-ওয়াদার গলাবাজী হয়েছে, আজও হচ্ছে। কিন্ত ইতিহাস প্রমাণ করেছে, এতোদিন যে পথ অনুসৃত হয়েছে, সে পথে মুক্তির সম্ভাবনা নেই। শতাব্দীর অভিজ্ঞতা থেকে এটা স্বতঃসিদ্ধ রূপে প্রমাণিত হয়েছে যে, ১৫ কোটি মানুষের সার্বিক মুক্তির একমাত্র পথ বাংলাদেশের মাটিতে সত্যিকার ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা, কুরআন-সুন্নাহর একনিষ্ঠ অনুসরণ ও বাস্তবায়ন। আর এ কাজ সম্ভব একমাত্র আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতের অনুসারীদের পক্ষেই। কেননা একমাত্র এই জামা’আতের অনুসারীরাই পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জীবন দর্শনে বিশ্বাসী, অন্যান্য সকল দল, উপদল কোন না কোন ফির্কার অন্তর্ভূক্ত।

যেহেতু ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন দর্শন, সেহেতু ইসলামকে কায়েম করতে হবে দেশ ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে। দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক, সাংস্কৃতিক সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিধি বিধান কায়েমের মাধ্যমেই ইসলামের পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভবপর। তাঁর জন্য প্রয়োজন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতের অনুসারী সকল ওলী আউলিয়া, পীর-মাশায়েখ, মুজতাহিদ, মুফাচ্ছির, মুহাদ্দিস, ফকীহ, আলেম, শিক্ষক, ডাক্তার, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পপতি, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশাদার মানুষ, শ্রমিক-কর্মচারী-কর্মকর্তা, ছাত্র-যুবক-জনতার ইস্পাত কঠিন ঐক্য।

বিশ্বজুড়ে আজ বাজছে পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্র সহ বিভিন্ন তথাকথিত ইজমের অনিবার্য মৃত্যুঘন্টা। তাই এসব ইজমের অনূসারীরা মরিয়া হয়ে শুরু করেছে - শাশ্বত ইসলামের বিরুদ্ধে চক্রান্ত। বাংলাদেশেও চলছে এদের অপতৎপরতা। তাছাড়া খারেজী, শিয়া, মােতাজিলা, মুর্জিয়া, নাজজারিয়া, জাবরিয়া, ‘ মোতাশাবেহা, আহলে হাদীস, সালাফী,’ লা-মাজহাবী, কাদিয়ানী, মওদূদীবাদ, ওহাবীবাদসহ বিভিন্ন বাতিল সম্প্রদায় ইসলামের নামে স্বীয় মনগড়া মতবাদ আমদানী করে জনগণ তথা জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার ছাত্র সমাজকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। এই পরিস্থিতির মােকাবেলার জন্যই আল্লাহ্ তা’আলা বলেছেন, 'তোমাদের মধ্যে এমন একদল থাকতে হবে, যে দল মানুষকে সুকর্মের দিকে আহ্বান জানাবে এবং দুষ্কর্ম থেকে বিরত রাখবে; এ ধরণের মানুষেরাই হবে কল্যাণ প্রাপ্ত।'

এই দায়িত্ববোধ থেকে ইসলাম বিরোধী ও বাতেল পন্থীদের মোকাবেলায় বাংলাদেশে সত্যিকার ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতের অনুসারী সকল মানুষকে বিশেষত: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রেমে উদ্দীপ্ত সত্যানুসন্ধানী ছাত্র সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার উদ্দেশ্যে ১৯৮০ সালের ২১ জানুয়ারী আত্মপ্রকাশ করে মুক্তিকামী কাফেলা বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা৷ এটাই দেশব্যাপী সুন্নী জনতার একক আদর্শবাহী ছাত্র সংগঠন।

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার আদর্শ
  • আল্লাহ-রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার সকল আদেশ নির্দেশের সামগ্রিক ও নি:শর্ত অনুসরণ।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য
  • আল্লাহ তা'আলা প্রদত্ত ও তার প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদর্শিত বিধানানুসৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আত-এর আদর্শালোকে মানবজীবনে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মহান আদর্শ প্রতিফলনের মাধ্যমে আল্লাহ ও তার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর সন্তুষ্টি অর্জন।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার মূলনীতি সমূহ
  • ঈমান
  • আক্বিদা
  • ঐক্য
  • শৃঙ্খলা
  • সুশিক্ষা
  • ত্যাগ
  • সেবা

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার কর্মসূচী

এক ছাত্রসমাজের মাঝে যথার্থ ইসলামী মূল্যবোধ সৃষ্টি করে তাদেরকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আদর্শে অনুপ্রাণিত করা এবং এ আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনের মাধ্যমে সুসংগঠিত করা।
দুই সুশিক্ষা অর্জন এবং আদর্শ চরিত্রে চরিত্রবান হবার কর্তব্যবোধ জাগ্রত করা।
তিন জ্ঞানের প্রসারকল্পে বিভিন্ন প্রকাশনা, পাঠাগার স্থাপন ও সমাজসেবামূলক কার্যের বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
চার সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং ভ্রান্তি প্রচারের পথরোধে স্বীয় কর্তব্যানুভূতি সৃষ্টি করা।
পাঁচ শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার এবং ছাত্রসমস্যা দূরীকরণের ব্যবস্থা করা।

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার কার্যক্রম

  • পারস্পারিক সমঝোতা ও সুসম্পর্ক স্থাপন।
  • সাহিত্য, পাক্ষিক ও মাসিক সাধারণ সভা।
  • সেমিনার ও আলোচনা সভা।
  • রচনা, বক্তৃতা ও বিতর্ক প্রতিযোগি...
  • পরিচিতি, সংগঠনের প্রকাশিত সাময়িকী, সংগৃহীত বই-পুস্তক বিতরণ ও পোষ্টারিং।
  • বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা আল্লাহ ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদর্শিত একমাত্র সঠিক পথ ও মত "আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত" এর আদর্শ ভিত্তিক
    একক ছাত্র সংগঠন।

ছাত্রসেনা সত্য প্রতিষ্ঠা এবং ভ্রান্তিরোধের এক মূর্ত প্রতীক। ধর্মানুরাগী শিক্ষার্থীদের সুসংগঠিত করে তাদের ঈমান, আকীদা এবং ইসলামের এক অনন্য প্রতিষ্ঠান এ সংগঠন। তাই আসুন, আল্লাহ ও তার প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তুষ্টি অর্জনের এক মহান সুযোগের সদ্ব্যবহার স্বরুপ আজই বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনায় যোগ দিয়ে চরিত্রকে সুন্দর করি, জীবনকে মূল্যবান করি। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন, আমীন। বিহুরমতে সায়্যিদিল মুরসালীন।

আমরা যেসব দিবস উদযাপন করি

ধর্মীয় দিবস
  • ১ মুহররম: হিজরি নববর্ষের সূচনা দিবস
  • ১০ মুহররম: পবিত্র আশুরা তথা শাহাদাতে কারবালা দিবস
  • ২৫ সফর: আলা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান (রহ:)এর ওফাত দিবস
  • ১২ রবিউল আউয়াল : পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
  • ১১ রবিউস সানী : ফাতেহা-ই- ইয়াজদাহম
  • ২২ জমাদিউস সানী : হযরত আবু বকর ছিদ্দিক (রা.) এর ওফাত দিবস
  • ৬ রজাব: ফাতেহা-এ -খাজা গরীবে নেওয়াজ
  • ১২ রজাব: আল্লামা গাজী শেরে বাংলা (রহ.) এর ওফাত দিবস
  • ২৭ রজব : মে'রাজুন্নবী সাল্লাল্লাহ তা’আলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম
  • ২ শাবান: ইমাম আজম আবু হানিফা (রহ:) এর ওফাত দিবস
  • ১৫ শাবান: শবে বরাত
  • ৩০ শাবান: মাহে রমজানের আগমন
  • ১৭ রমজান: ঐতিহাসিক বদর দিবস
  • ২১ রমজান : হযরত আলী (রা) এর শাহাদাত দিবস
  • ২৭ রমজান: শবে ক্বদর
  • ১ জিলহজ্জ: হজ্জ দিবস
  • ১৮ জিলহজ : হযরত ওসমান (রা.) এর শাহাদাত দিবস
  • ২৬ জিলহজ : হযরত ওমর ফারুক (রা:) এর শাহাদাত দিবস।
শাহাদাত দিবস
  • ১০ এপ্রিল: শহীদ লিয়াকত দিবস
  • ১০ জুলাই: শহীদ হালিম দিবস
  • ০৩ মে : শহীদ সাইফুল দিবস
জাতীয় দিবস
  • ২১ ফেব্রুয়ারি: ভাষা দিবস
  • ২৬ মার্চ : স্বাধীনতা দিবস
  • ১৬ ডিসেম্বর : বিজয় দিবস
  • ২১ জানুয়ারী : প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী দিবস